মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:১২ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক : বরিশাল নগরীতে আবাসিক হোটেলগুলোতে রেড়েই চলছে অসামাজিক কর্মকান্ড ,পাশাপাশি অপরাধীদের অভয়ারণ্য পরিনত হচ্ছে হোটেলগুলো । আইন শৃংখলা বাহিনীর অভিযান খদ্দেরসহ পতিতা ধরা পরলেও থেমে নেই অসামাজিক কর্মকান্ড ।
স্থানীয়দের মতে ছোট এই নগরীতে রাতারতি টাকা কামানোর ধান্ধায় দিন ,দিন আবাসিক হোটেলের পরিমান কমছে । এতে করে হোটেল সংলগ্ন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানগুলো লোকসানের সম্মুীন হচ্ছে । কেননা আবাসিক হেটেলে মাদক ও অসামাজিক কর্মকান্ডওর কারনে ওখানে ভালো মানুষ আসতে চায়না । তা ছাড়া ওই সকল হোটেলে সরকারি কোন নির্দেশ মানা হয় না । মাদক ব্যাবসায়ী , পতিতা ব্যাবসায়ী ,চোরাকারবারী সহ সকল প্রকার অসাধু ব্যাবসায়ী যাদের চোঁখ কপালে উঠেছিলো এবং বরিশাল নগরীতে যার আগমনী বার্তায় থমকে গিয়ে ছিলোএ সকল ব্যাবসা । তিনি আর কেউ নন ।
তিনি হচ্ছেন বর্তমান ডিএমপি কমিশনার মোশারেফ হোসেন । বরিশাল মেট্রোতে যোগদান করার পরপরই তিনি বলে ছিলেন বরিশালের আবাসিক হোটেল গুলোতে অসামাজিক কর্মকান্ড চলতে দেয়া হবে না । তার বক্তব্যর প্রেক্ষিতে নগরীর একাধিক হোটেলে অভিযান চালায় পুলিশ ।সফলতাও এসেছে অনেক ।তবে দিন অনেক গড়িয়েছে । পুলিশও যেন অনেকটা ঝিমিয়ে পরেছে । বর্তমানে নগরীর প্রায় দু একটি বাদে সকল আবাসিক হোটেলেই চলছে রমরমা দেহ বানিজ্য ।
আরালে আব ডালে এ ধরনের দেহ ব্যানিজ্য অনেকেই হচ্ছেন নিস্ব । বিষেষ করে বরিশালের বাহিরের জেলা গুলো থেকে আসা সাধারন মানুস গুলো দালালদের খপ্পরে পরে ওই সকল হোটেল গুলোতে উঠে প্রতারিত হচ্ছে । এ ছাড়া উঠতি বয়সি ছেলে মেয়েরা হোটেলে গিয়ে আনন্দ ফুর্তি করছে । এতে কেউ বা আবার লাস হয়ে বের হচ্ছে সেই অন্দকার গলি থেকে । অতিতে এ ধরনের লাসের খবর পএ পএিকায় প্রকাশিত হয়েছে । যার তদন্তে নেমে পুলিশ পেয়েছে মাদকের চিহ্ন ।
শুুধু যে কেবল দেহ বানিজ্য তাই নয় যে খানে গভির রাতে চলে উদাম নিত্য । অনুসন্ধানে জানা যায়, পর্যটন নগরী না হলেও বরিশালে নগরীতে প্রায় ৩০টি অবাসিক হোটেল রয়েছে । যার প্রতেকটিতে মাদক আর পতিতা বানিজ্য চলে । আর র্শীষে রয়েছে হোটেল নুপুর ,হোটেল অতিথী , হেটেল সিভিও ,হোটেল সি পেলেস ,হোটেল স্বাগতম ,হোটেল বরগুনা ,হোটেল পপুলার, হোটেল তাজ , হোটেল সিটি প্লাজা , হোটেল মা , হোটেল ব্যাবিলন , হোটেল আজ, হোটেল পপুলার ইন , হোটেল ভোলা ,হোটেল চিল , হোটেল অন্তরা ,হোটেল সাততারা ওই সকল হোটেলে সরকারি কোন নিদের্শনা মানা হয়না ।
কোন কোন হোটেলে বোর্ডারদের কোন নাম ঠিকানা রেজিষ্টারে রাখা হয়না । আর দু একটিতে রাখলেও সেখানে রয়েছে( বগরুচুপি) । হোটেল কতৃপক্ষ পালিত পতিতাদের ছদ্দ নাম ব্যবহার করে খদ্দেরের সাথে স্বামী স্ত্রী সম্পর্ক লিখে অবাধ মেলামেশার সুযোগ করে দেয়া হয় । এ দিকে হোটেল এলাকায় রয়েছে বেশ কয়েকটি মসজিদ ।সেখানে মুসল্লীরা নামাজ আদায় করতে আসেন । একাধিক মুসল্লী জানান ,মেয়ে মানুষ এবং মাদকসেবীদের আনাগোনায় তারা অনেক সময় বিব্রতকর পরিস্থিতির শিকার হন । তাদের দাবী এব্যপারে প্রশাসনের কঠোর নজরদায়ী ।
Leave a Reply